আসিফ আকবরমহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ফেসবুকে নতুন একটি গান প্রকাশ করতে যাচ্ছেন জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবর। গানটির শিরোনাম 'আমার সোনার বাংলা'। ১৬ ডিসেম্বর গানটি আসিফের ফেসবুক ফ্যানপেজে প্রকাশ করা হবে। এর কথা হচ্ছে_ 'ঘুরে ঘুরে পুজোর জলে, জবা হয়ে ভাসি/সুবহ সাদিকে মিনার হতে আজান হয়ে আসি/শোন পৃথিবীর মানুষ, শোন নানান ভাষাভাষী/আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি'। রাজীব আহমেদের কথায় গানটির সুর করেছেন পল্লব সান্যাল।
এ সম্পর্কে আসিফ আকবর বলেন, 'হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান_ সব ধর্মের মানুষ একসঙ্গে যে কয়টি উৎসবের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিই, তার মধ্যে অন্যতম ১৬ ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আমার সব ভাইবোনকে এই গানটি উপহার দিলাম। আশা করি, সবার কাছেই গানটি ভালো লাগবে।'
এদিকে, আগামী ৭ ডিসেম্বর সিডি আকারে বাজারে আসছে আসিফের ৩০তম একক অ্যালবাম 'জানরে'। ৮টি গান দিয়ে সাজানো হয়েছে অ্যালবামটি। গানগুলোর সুর ও সঙ্গীত করছেন লাকী আখন্দ, নাজির মাহমুদ, উজ্জ্বল সিনহা, মুশফিক লিটু, বিনোদ রায় ও রানা। - যায় যায় দিন
এ সম্পর্কে আসিফ আকবর বলেন, 'হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান_ সব ধর্মের মানুষ একসঙ্গে যে কয়টি উৎসবের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিই, তার মধ্যে অন্যতম ১৬ ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আমার সব ভাইবোনকে এই গানটি উপহার দিলাম। আশা করি, সবার কাছেই গানটি ভালো লাগবে।'
এদিকে, আগামী ৭ ডিসেম্বর সিডি আকারে বাজারে আসছে আসিফের ৩০তম একক অ্যালবাম 'জানরে'। ৮টি গান দিয়ে সাজানো হয়েছে অ্যালবামটি। গানগুলোর সুর ও সঙ্গীত করছেন লাকী আখন্দ, নাজির মাহমুদ, উজ্জ্বল সিনহা, মুশফিক লিটু, বিনোদ রায় ও রানা। - যায় যায় দিন
বাসের ধাক্কায় সাংবাদিক
জগলুল আহমেদ চৌধুরী নিহতযাযাদি রিপোর্ট
প্রবীণ
সাংবাদিক, বাসসের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক জগলুল
আহমেদ চৌধুরী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন (ইন্না লিল্লাহি ... রাজিউন)।
শনিবার রাত ৮টায় কারওয়ান বাজার এলাকায় বাস থেকে নামার সময় অপর একটি বাসের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন। তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। তার লাশ পিজি হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে।
প্রবীণ এ সাংবাদিকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিএনপি চেয়ারপারসন শোক জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী তার শোকবার্তায় বলেন, তার মৃত্যুতে বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে গভীর শূন্যতার সৃষ্টি হলো, এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে হারাল। আর ব্যক্তিগতভাবে তিনি হারালেন একজন সহপাঠী ও শুভাকাঙ্ক্ষীকে। প্রধানমন্ত্রী তার শোকবার্তায় মরহুম জগলুল আহমেদ চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে তার শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সহকর্মীদের প্রতি সববেদনা জানান।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এক শোকবার্তায় বলেন, সাংবাদিক জগলুল আহমেদ চৌধুরীর মৃত্যুতে দেশ একজন মেধাবী সাংবাদিককে হারাল। তিনি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এছাড়া জগলুল আহমেদ চৌধুরীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস।
ঢাকায় বনানীতে বাস করতেন জগলুল আহমেদ। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। মেয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এবং ছেলে গ্রামীণ ফোনে চাকরি করেন।
জগলুল আহমেদের গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার পিয়াম গ্রামে। তার বাবা নাসিরউদ্দিন চৌধুরী যুক্তফ্রন্ট সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন।
জগলুল আহমেদ জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির স্থায়ী সদস্যসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। - See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=30-11-2014&type=single&pub_no=1026&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=19#sthash.GQYHEqba.dpuf
প্রবীণ
সাংবাদিক, বাসসের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক জগলুল
আহমেদ চৌধুরী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন (ইন্না লিল্লাহি ... রাজিউন)।শনিবার রাত ৮টায় কারওয়ান বাজার এলাকায় বাস থেকে নামার সময় অপর একটি বাসের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন। তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। তার লাশ পিজি হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে।
প্রবীণ এ সাংবাদিকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিএনপি চেয়ারপারসন শোক জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী তার শোকবার্তায় বলেন, তার মৃত্যুতে বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে গভীর শূন্যতার সৃষ্টি হলো, এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে হারাল। আর ব্যক্তিগতভাবে তিনি হারালেন একজন সহপাঠী ও শুভাকাঙ্ক্ষীকে। প্রধানমন্ত্রী তার শোকবার্তায় মরহুম জগলুল আহমেদ চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে তার শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সহকর্মীদের প্রতি সববেদনা জানান।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এক শোকবার্তায় বলেন, সাংবাদিক জগলুল আহমেদ চৌধুরীর মৃত্যুতে দেশ একজন মেধাবী সাংবাদিককে হারাল। তিনি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এছাড়া জগলুল আহমেদ চৌধুরীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস।
ঢাকায় বনানীতে বাস করতেন জগলুল আহমেদ। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। মেয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এবং ছেলে গ্রামীণ ফোনে চাকরি করেন।
জগলুল আহমেদের গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার পিয়াম গ্রামে। তার বাবা নাসিরউদ্দিন চৌধুরী যুক্তফ্রন্ট সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন।
জগলুল আহমেদ জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির স্থায়ী সদস্যসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। - See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=30-11-2014&type=single&pub_no=1026&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=19#sthash.GQYHEqba.dpuf
প্রবীণ সাংবাদিক, বাসসের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক জগলুল আহমেদ চৌধুরী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন (ইন্না লিল্লাহি ... রাজিউন)।
শনিবার রাত ৮টায় কারওয়ান বাজার এলাকায় বাস থেকে নামার সময় অপর একটি বাসের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন। তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। তার লাশ পিজি হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে।
প্রবীণ এ সাংবাদিকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিএনপি চেয়ারপারসন শোক জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী তার শোকবার্তায় বলেন, তার মৃত্যুতে বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে গভীর শূন্যতার সৃষ্টি হলো, এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে হারাল। আর ব্যক্তিগতভাবে তিনি হারালেন একজন সহপাঠী ও শুভাকাঙ্ক্ষীকে। প্রধানমন্ত্রী তার শোকবার্তায় মরহুম জগলুল আহমেদ চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে তার শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সহকর্মীদের প্রতি সববেদনা জানান।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এক শোকবার্তায় বলেন, সাংবাদিক জগলুল আহমেদ চৌধুরীর মৃত্যুতে দেশ একজন মেধাবী সাংবাদিককে হারাল। তিনি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এছাড়া জগলুল আহমেদ চৌধুরীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস।
ঢাকায় বনানীতে বাস করতেন জগলুল আহমেদ। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। মেয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এবং ছেলে গ্রামীণ ফোনে চাকরি করেন।
জগলুল আহমেদের গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার পিয়াম গ্রামে। তার বাবা নাসিরউদ্দিন চৌধুরী যুক্তফ্রন্ট সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন।
জগলুল আহমেদ জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির স্থায়ী সদস্যসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। -
শনিবার রাত ৮টায় কারওয়ান বাজার এলাকায় বাস থেকে নামার সময় অপর একটি বাসের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন। তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। তার লাশ পিজি হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে।
প্রবীণ এ সাংবাদিকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিএনপি চেয়ারপারসন শোক জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী তার শোকবার্তায় বলেন, তার মৃত্যুতে বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে গভীর শূন্যতার সৃষ্টি হলো, এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে হারাল। আর ব্যক্তিগতভাবে তিনি হারালেন একজন সহপাঠী ও শুভাকাঙ্ক্ষীকে। প্রধানমন্ত্রী তার শোকবার্তায় মরহুম জগলুল আহমেদ চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে তার শোকসন্তপ্ত পরিবার ও সহকর্মীদের প্রতি সববেদনা জানান।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এক শোকবার্তায় বলেন, সাংবাদিক জগলুল আহমেদ চৌধুরীর মৃত্যুতে দেশ একজন মেধাবী সাংবাদিককে হারাল। তিনি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এছাড়া জগলুল আহমেদ চৌধুরীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস।
ঢাকায় বনানীতে বাস করতেন জগলুল আহমেদ। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। মেয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এবং ছেলে গ্রামীণ ফোনে চাকরি করেন।
জগলুল আহমেদের গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার পিয়াম গ্রামে। তার বাবা নাসিরউদ্দিন চৌধুরী যুক্তফ্রন্ট সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন।
জগলুল আহমেদ জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির স্থায়ী সদস্যসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। -
No comments:
Post a Comment