বন্ধুরা, আমাদের কিন্তু অনেক দায়বদ্ধতা আছে এই সমাজের প্রতি, এই দেশের প্রতি। আর সেই দায়বদ্ধতা থেকেই আমাদের উচিৎ পথশিশু, সুবিধাবঞ্চিত শিশু এবং শ্রমজীবি শিশুদের জন্য সত্যিকারের কিছু করা। কারণ ওরাই হলো এই সমাজের সবচেয়ে নিপীড়িত, নিষ্পেষিত শ্রেণী। এই দেশের কোন সরকার ওদের পুনর্বাসনের কোন নীতিমালা করেনি। এবং ওদের সঠিক সংখ্যা নিয়ে ও রয়েছে মতভেদ। তাই আমরা যদি নিজ নিজ এলাকায় ক্ষুদ্র পরিসরে ওদের জন্য কিছু করতে পারি, তবে তা যেমন সরকারের সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করবে, তেমনি সমাজের প্রতি যে আমরা দায়িত্বশীল সেটার ও প্রমাণ হবে।
বন্ধুরা, একটু ভাবুন তো, আজ যদি আপনার সন্তান বা আপনার ছোট ভাইবোন পথে
ঘাটে ছেড়া বস্ত্র পড়ে রাস্তার ধারে রাত্রি যাপন করে যার অদূরেই একটি কুকুর
ঘুমোচ্ছে তার সাথে তবে কেমন লাগবে আমাদের। শুধু একবার ভাবুন যে ঐ শিশুগুলো
আমাদের ই কেউ। একবার ভাবুন তো নিজের সন্তান বা ছোট ভাইবোনেরা একবেলা না
খেয়ে আছে। ভাবুন একবার নিজের সন্তান বা ভাইবোনেরা ডাস্টবিন থেকে কুড়িয়ে
কিছু খাচ্ছে। ভাবুন একবার পান থেকে চুন খসলে আপনার ছোট ভাইবোন বা সন্তান কে
কেউ বেদম পেতাচ্ছে। কেমন লাগবে আমাদের তখন?
বন্ধুরা, কতো টাকা আমরা প্রতিনিয়তঃ নষ্ট করছি। মোবাইল রিচার্জ, ইন্টারনেট বিল, বয়ফ্রেন্ড বা গার্লফ্রেন্ড এর পেছনে খরচ; এমন অনেক খরচ আমরা প্রতিনিয়তঃ করে যাচ্ছি। এই খরচ থেকে সামান্য কিছু অর্থ বাঁচিয়ে আমরা কি পারি না ওদের জন্য কিছু করতে?
বন্ধুরা, প্রথমদিকে আমাদের মনে হয়েছিল যে, আমাদের ইচ্ছে ইচ্ছের আবর্তেই থাকবে। বাস্তবে রূপ দিতে পারবো না। কিন্তু শতাধিক বন্ধুরা আমরা একত্রিত হয়ে ফেসবুকের কল্যাণে স্কুল টি করেছি। আপনারা ও যুক্ত হোন আমাদের সাথে।
নিজের বন্ধুদের সাথে কথা বলুন। কথা বলে আমাদের কে জানান। আমরা আসবো আপনাদের সাথে আলোচনা করতে আপনার স্কুলে, কলেজে অথবা আপনার আড্ডাস্থলে। লক্ষ্য একটাই, পথশিশু, সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য কিছু করা।
বন্ধুরা, এই গ্রুপ থেকে আমি কিছু বন্ধু চাই যারা আমাদের সাথে পথশিশু, সুবিধাবঞ্চিত শিশু এবং শ্রমজীবি শিশুদের জন্য কাজ করবে। ইতিমধ্যেই আমরা ওদের জন্য কাজ করা শুরু করেছি। জানুয়ারী মাস থেকে আমরা ওদের জন্য একটা স্কুল করেছি যেখানে ওরা পড়াশোনা করছে। আপাততঃ প্রি-প্রাইমারী শিক্ষা দিচ্ছি ওদের কে। আমাদের ইচ্ছে আগামী বছর থেকে আমরা স্কুলের সংখ্যা বাঁড়াবো এবং সেই সাথে প্রকৃত পথশিশুদের জন্য একটা শিশু সদন করবো। জানিনা কতোদূর কি করতে পারবো। তাই আপনাদের দ্বারস্থ হলাম। যে যেভাবে পারুন আমাদের কে সহযোগীতা করুন।
বন্ধুরা, কতো টাকা আমরা প্রতিনিয়তঃ নষ্ট করছি। মোবাইল রিচার্জ, ইন্টারনেট বিল, বয়ফ্রেন্ড বা গার্লফ্রেন্ড এর পেছনে খরচ; এমন অনেক খরচ আমরা প্রতিনিয়তঃ করে যাচ্ছি। এই খরচ থেকে সামান্য কিছু অর্থ বাঁচিয়ে আমরা কি পারি না ওদের জন্য কিছু করতে?
বন্ধুরা, প্রথমদিকে আমাদের মনে হয়েছিল যে, আমাদের ইচ্ছে ইচ্ছের আবর্তেই থাকবে। বাস্তবে রূপ দিতে পারবো না। কিন্তু শতাধিক বন্ধুরা আমরা একত্রিত হয়ে ফেসবুকের কল্যাণে স্কুল টি করেছি। আপনারা ও যুক্ত হোন আমাদের সাথে।
নিজের বন্ধুদের সাথে কথা বলুন। কথা বলে আমাদের কে জানান। আমরা আসবো আপনাদের সাথে আলোচনা করতে আপনার স্কুলে, কলেজে অথবা আপনার আড্ডাস্থলে। লক্ষ্য একটাই, পথশিশু, সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য কিছু করা।
বন্ধুরা, এই গ্রুপ থেকে আমি কিছু বন্ধু চাই যারা আমাদের সাথে পথশিশু, সুবিধাবঞ্চিত শিশু এবং শ্রমজীবি শিশুদের জন্য কাজ করবে। ইতিমধ্যেই আমরা ওদের জন্য কাজ করা শুরু করেছি। জানুয়ারী মাস থেকে আমরা ওদের জন্য একটা স্কুল করেছি যেখানে ওরা পড়াশোনা করছে। আপাততঃ প্রি-প্রাইমারী শিক্ষা দিচ্ছি ওদের কে। আমাদের ইচ্ছে আগামী বছর থেকে আমরা স্কুলের সংখ্যা বাঁড়াবো এবং সেই সাথে প্রকৃত পথশিশুদের জন্য একটা শিশু সদন করবো। জানিনা কতোদূর কি করতে পারবো। তাই আপনাদের দ্বারস্থ হলাম। যে যেভাবে পারুন আমাদের কে সহযোগীতা করুন।
No comments:
Post a Comment